এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৮ আগস্ট, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
ফেসবুক থেকে আয়ের কয়েকটি বিস্তারিত উপায় হলো:
১. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্য কোনো কোম্পানি বা ব্যক্তির পণ্যের প্রচার করে সেই পণ্য বিক্রি হলে তার থেকে কমিশন পাওয়া।
ফেসবুকে বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের লিংক শেয়ার করে এই আয় করা যায়।
২. ফেসবুক মার্কেটপ্লেস:
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে যে কেউ তাদের নতুন বা পুরাতন জিনিস বিক্রি করতে পারে।
এই প্ল্যাটফর্মে নিজের তৈরি করা বা ব্যবহার করা জিনিস বিক্রি করে আয় করা যায়।
৩. কন্টেন্ট তৈরি ও মনিটাইজেশন:
ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে আকর্ষনীয় কন্টেন্ট (ভিডিও, ছবি, লেখা) তৈরি করে দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করা যায়।
যখন আপনার পেজে পর্যাপ্ত ফলোয়ার এবং লাইক/কমেন্ট আসতে শুরু করবে, তখন ফেসবুকের মনিটাইজেশন ফিচার ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন।
মনিটাইজেশন এর জন্য সাধারণত ১০,০০০ ফলোয়ার এবং বেশ কিছু ভিডিও ভিউ প্রয়োজন হয়।
৪. অনলাইন কোচিং:
আপনি যদি কোনো বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হন, তবে ফেসবুক পেজ বা গ্রুপের মাধ্যমে অনলাইন কোচিং ক্লাস পরিচালনা করতে পারেন।
বিভিন্ন স্কিল যেমন- ভাষা শিক্ষা, প্রোগ্রামিং, বা অন্যান্য বিষয়ে কোর্স করিয়ে আয় করা সম্ভব।
৫. ইভেন্ট প্রমোশন:
আপনার এলাকার বা পছন্দের কোনো ইভেন্টের প্রচার করে আয় করতে পারেন।
যেমন, কোনো কনসার্ট, নাটক, বা অন্য কোনো ইভেন্টের প্রচার করে সেখান থেকে টিকিট বিক্রি বা অন্যান্য মাধ্যমে আয় করা যায়।
৬. অন্যান্য উপায়:
নিজের তৈরি করা শিল্পকর্ম বা হস্তশিল্প বিক্রি করে আয় করা যায়।
ক্রাউডফান্ডিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোজেক্টের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা যেতে পারে।
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে অংশীদারিত্ব করে তাদের পণ্য বা সেবার প্রচার করে আয় করা যায়।
এইভাবে, ফেসবুক ব্যবহার করে বিভিন্ন উপায়ে আয় করা সম্ভব। তবে, মনে রাখতে হবে যে, ভালো আয় করার জন্য দর্শকদের সাথে একটি শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি করা এবং নিয়মিত মানসম্মত কন্টেন্ট সরবরাহ করা প্রয়োজন।